🔊 ব্লুটুথ হেডফোনের মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ
1. ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি
তার ছাড়া যেকোনো ব্লুটুথ-সাপোর্টেড ডিভাইস (যেমন স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট) এর সাথে সংযোগ করা যায়।
সাধারণত ব্লুটুথ ভার্সন 5.0 বা তার উপরে ব্যবহার করা হয়, যা দ্রুত কানেকশন ও কম পাওয়ার খরচ নিশ্চিত করে।
2. ওয়্যারলেস ফ্রিডম
তারহীন ব্যবহারের সুবিধা দেয়, যা চলাফেরার সময়, ব্যায়াম বা বাহিরে ব্যবহারে খুবই উপযোগী।
3. ব্যাটারি লাইফ
এক চার্জে ৮ থেকে ৬০ ঘণ্টা পর্যন্ত প্লেব্যাক টাইম পাওয়া যায় (মডেল অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে)।
কিছু হেডফোনে ফাস্ট চার্জিং সুবিধাও থাকে – কয়েক মিনিট চার্জে ঘণ্টাখানেক ব্যবহার।
4. সাউন্ড কোয়ালিটি
উন্নত বেস (Bass), ক্লিয়ার ট্রেবল (Treble) এবং ব্যালেন্সড অডিও।
কিছু হেডফোনে HavyBass™, Dolby Atmos বা Sound360 প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।
5. নয়েজ ক্যানসেলেশন (Noise Cancellation)
ANC (Active Noise Cancellation) অথবা ENC (Environmental Noise Cancellation) প্রযুক্তির মাধ্যমে বাইরের শব্দ কমিয়ে সাউন্ড এক্সপেরিয়েন্স উন্নত করে।
6. মাইক্রোফোন এবং কল কোয়ালিটি
ইন-বিল্ট মাইক্রোফোন থাকে যা কল রিসিভ বা ভয়েস কমান্ডের জন্য ব্যবহার করা যায়।
ENC/HD কল সাপোর্ট থাকলে ব্যস্ত পরিবেশেও পরিষ্কারভাবে কথা বলা যায়।
7. আরামদায়ক ডিজাইন
ওভার-ইয়ার বা ইন-ইয়ার ডিজাইন থাকে।
কুশনযুক্ত ইয়ারপ্যাড, অ্যাডজাস্টেবল হেডব্যান্ড এবং ফোল্ডেবল ডিজাইন – দীর্ঘ সময় ব্যবহারে আরামদায়ক।
8. গেমিং মোড / লো লেটেন্সি
গেম খেলার সময় শব্দ ও চিত্রের মধ্যে ল্যাগ কমে যায়।
9. মাল্টি-ডিভাইস কানেকশন
একাধিক ডিভাইসের সাথে একসাথে কানেক্ট করা যায় – যেমন ল্যাপটপ ও ফোন।
10. জল ও ঘাম প্রতিরোধক (Water/Sweat Resistance)
অনেক হেডফোনে IPX4/IPX5 রেটিং থাকে, যা হালকা পানি বা ঘাম থেকে রক্ষা করে।
Reviews
There are no reviews yet.